সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৫৩ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
পরীক্ষায় পুরনো ভাইরাস ধরা পড়ছে না তো?

পরীক্ষায় পুরনো ভাইরাস ধরা পড়ছে না তো?

করোনা ভাইরাস শনাক্তের প্রধান পরীক্ষা পদ্ধতিটি এতই সংবেদনশীল যে, এটি পুরনো সংক্রমণের মৃত ভাইরাসের ক্ষুদ্রাংশকেও বাছাই করতে পারে। এবং এ কারণে বেশিরভাগ মানুষ এক সপ্তাহর মতো সংক্রামিত থাকলেও আরও কয়েক সপ্তাহ পরও ‘পজিটিভ’ হিসেবে শনাক্ত হয়। আর এ কারণে সম্ভবত মহামারীর চিত্রটা এতটা ভয়াল হিসেবে প্রতীয়মান হচ্ছে। গবেষণার বরাত দিয়ে গতকাল এ খবর দেয় বিবিসি।

সংশ্লিষ্ট গবেষণার অন্যতম লেখক, ব্রিটিশ অধ্যাপক কার্ল হেনেগান পরামর্শ দিয়েছেন, ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে কিনা- এমন প্রশ্নের উত্তর হিসেবে ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’মূলক ফল না দেওয়ায় ভালো। একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ ভাইরাস না পেলে ‘পজিটিভ’ হিসেবে ফল ঘোষণা করা ঠিক হবে না বলে মনে করেন তিনি।

হেনেগানের ধারণা, পরীক্ষায় পুরনো নিষ্ক্রিয় ভাইরাস শনাক্ত হয় বলেই প্রতিদিন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। অথচ হাসপাতালগুলোয় কিন্তু রোগী ভর্তির হার সেভাবে বাড়েইনি।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর এভিডেন্স-বেজড মেডিসিন এ রকম ২৫টি গবেষণা পুনঃপরীক্ষা করে দেখেছে।

অধ্যাপক হেনেগান বলছেন, সব মানুষের পরীক্ষার ক্ষেত্রে তো আর যাচাই করে দেখা সম্ভব না যে, পুরনো নিষ্ক্রিয় অথবা নতুন সক্রিয় ভাইরাস রয়েছে তার নমুনায়। সে জন্য তিনি এমন একটা উপায় বের করার জন্য বিজ্ঞানীদের আহ্বান জানিয়েছেন, যেন তারা বলতে পারেন নির্দিষ্ট এত সংখ্যক ভাইরাস না থাকলে কাউকে করোনা আক্রান্ত বলা ঠিক হবে না।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com